এবিএম সোহেল রশিদ: একজন কবি, কথাসাহিত্যিক ও অভিনেতা
এবিএম সোহেল রশিদ বাংলাদেশের একজন প্রতিভাবান কবি, কথাসাহিত্যিক এবং অভিনেতা। শিল্প-সংস্কৃতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে তিনি তার অবদান রেখেছেন। তাঁর জন্ম ২৩ ডিসেম্বর ১৯৬৫ সালে ঢাকার আজিমপুর মেটারনিটি হাসপাতালে। তবে তার এসএসসি সার্টিফিকেট অনুযায়ী জন্ম তারিখ ১ জানুয়ারি ১৯৬৮। পৈত্রিক নিবাস ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাসুদেব ইউনিয়নের তিতাস নদীর পাড়ে ঘাটিয়ারা গ্রামের ঐতিহ্যবাহী মোল্লাবাড়ি পরিবারে। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকৃত শহিদ বুদ্ধিজীবী এবিএম ত আবদুর রহিম ও কারুশিল্পী মিসেস ঝরনা রহিম-এর পাঁচ সন্তানের মধ্যে বড়। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি স্ত্রী, এক পুত্র ও দুই কন্যার সুখি পরিবারে বসবাস করেন।
তার লেখনীতে নগরজীবনের গৌরব-সৌন্দর্যের পাশাপাশি প্রেম, বিচ্ছেদ, বিরহের বিভিন্ন রূপ ফুটে উঠেছে। তিনি তিন দশক ধরে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে লেখালেখি করে যাচ্ছেন। তার ইতোমধ্যে প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে চৌদ্দটি একক কবিতার বই, চারটি উপন্যাস এবং একটি শিশুতোষ গল্পের বই রয়েছে। উল্লেখযোগ্য কবিতার বইগুলির মধ্যে রয়েছে ‘পাপড়িতে মাখামাখি বিকেলের রোদ’, ‘আগুন ঠোঁটের ঘ্রাণ’, ‘বিসর্জনের অহংকার’, ‘সারথিকে আমি চিনি’ এবং ‘মায়াবী জালে বাঁধা উঠোন’। তার দুটি বইয়ের নাম হলো