উড়াল সেতু

উড়াল সেতু বা ফ্লাইওভার আধুনিক নগর পরিকল্পনার অপরিহার্য অংশ। দ্রুতগতির যানবাহন চলাচলের জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে বহু উড়াল সেতু নির্মিত হয়েছে যানজট নিরসনে এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করার লক্ষ্যে। ঢাকা শহরসহ দেশের বিভিন্ন শহরে উড়াল সেতু নির্মাণের ফলে যানবাহনের চাপ কিছুটা কমেছে, যদিও যানজটের সমস্যা সম্পূর্ণরূপে দূর হয়নি। উড়াল সেতু নির্মাণের সাথে জড়িত বিভিন্ন প্রকৌশলী, শ্রমিক ও অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবদান অসীম। এছাড়াও, উড়াল সেতু নির্মাণের জন্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প ও অর্থায়নের প্রয়োজন হয়। উড়াল সেতুর উচ্চতা, দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ নির্ভর করে সেতুর অবস্থান ও যানবাহনের চাপের উপর। এগুলো নির্মাণে অনেক প্রযুক্তিগত জ্ঞান ও দক্ষতার প্রয়োজন হয়। সঠিক পরিকল্পনা এবং নির্মাণের মাধ্যমে উড়াল সেতু দীর্ঘদিন সুন্দরভাবে কার্যকর থাকতে পারে। তবে সেতু নির্মাণের সময় পরিবেশ এবং সামাজিক প্রভাব বিবেচনা করা অত্যন্ত জরুরি। বহু উড়াল সেতুর নির্মাণ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • উড়াল সেতু যানজট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • বাংলাদেশে অনেক উড়াল সেতু নির্মিত হয়েছে।
  • উড়াল সেতু নির্মাণে প্রকৌশলী, শ্রমিক ও কর্মকর্তাদের অবদান অসীম।
  • উড়াল সেতু নির্মাণ সরকারী প্রকল্প ও অর্থায়নের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।
  • উড়াল সেতুর উচ্চতা, দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ নির্ভর করে অবস্থান ও যানবাহনের চাপের উপর।

গণমাধ্যমে - উড়াল সেতু

২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

সুনামগঞ্জ-নেত্রকোণা সংযোগ সড়কের উড়াল সেতু প্রকল্প বাতিল হয়েছে।

২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

সুনামগঞ্জ-নেত্রকোণা সংযোগ সড়কের হাওরে উড়াল সেতু নির্মাণ প্রকল্প বাতিল হয়েছে।