আঞ্জুয়ারা বেগম

আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৫:৪৫ পিএম

এই নামের একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান রয়েছে বলে জানা গেছে। প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, আঞ্জুয়ারা বেগম নামে কমপক্ষে তিনজন ব্যক্তি সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেছে। তাদের মধ্যে দুজনের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেছে, আর একজনের ক্ষেত্রে খুব সীমিত তথ্য আছে।

প্রথম আঞ্জুয়ারা বেগম: একজন বিখ্যাত বাংলাদেশী প্লেব্যাক গায়িকা ছিলেন আঞ্জুমান আরা বেগম, যিনি আঞ্জুয়ারা বেগম নামেও পরিচিত ছিলেন। ১১ জানুয়ারি ১৯৪২ সালে বগুড়া জেলায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি। ১৯৫৮ সালে প্লেব্যাক গায়কীতে তার যাত্রা শুরু হয়। তিনি ২০২টি বাংলা ও ১৭টি উর্দু চলচ্চিত্রে গান গেয়েছেন। তার কিছু জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে “চান্দনী ভিগি ভিগি হাওয়া”, “তুমি আসবে বলে”, “আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল”, “কে স্মরণের প্রান্তরে”, “খোকন সোনা”, “বৃষ্টি যখন” এবং “সাথী রঙের”। সঙ্গীতে অবদানের জন্য তাকে ২০০৩ সালে একুশে পদকে ভূষিত করা হয়। তিনি ২৯ মে ২০০৪ সালে ঢাকায় মারা যান।

দ্বিতীয় আঞ্জুয়ারা বেগম: জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার একজন গৃহবধূ। ২০২৩ সালের ১৯ জানুয়ারি, তিনি একসাথে চার কন্যা সন্তানের জন্ম দেন।

তৃতীয় আঞ্জুয়ারা বেগম: একজন গৃহিণী যিনি যশোর জেলার মনিরামপুর উপজেলার রামপুর পল্লীতে বসবাস করেন। ওয়েভ ফাউন্ডেশনের সহায়তায় তিনি গরু ও পোল্ট্রি খামার করে দারিদ্র্য থেকে উত্তরণের উদাহরণ স্থাপন করেন।

উল্লেখ্য, এই তিনজন ব্যক্তিই আঞ্জুয়ারা বেগম নামে পরিচিত, তবে তাদের জীবনী ও কাজ সম্পূর্ণ ভিন্ন। আমরা ভবিষ্যতে আরও তথ্য যোগ করবো।

মূল তথ্যাবলী:

  • আঞ্জুমান আরা বেগম (আঞ্জুয়ারা বেগম) একজন বিখ্যাত বাংলাদেশী প্লেব্যাক গায়িকা ছিলেন।
  • তিনি ২০০৩ সালে একুশে পদক লাভ করেন।
  • তার জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে 'চান্দনী ভিগি ভিগি হাওয়া', 'তুমি আসবে বলে' এবং 'আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল'।
  • জামালপুরের এক আঞ্জুয়ারা বেগম একসাথে চার কন্যা সন্তানের জন্ম দিয়েছেন।
  • যশোরের আঞ্জুয়ারা বেগম ওয়েভ ফাউন্ডেশনের সহায়তায় গরু ও পোল্ট্রি খামার করে দারিদ্র্য দূর করেছেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।