অনামিকা দাস

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

দুই অনামিকা দাস: একজন লেখিকা, অপরজন অ্যাথলেট

প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, অনামিকা দাস নামে দুই ব্যক্তি রয়েছেন। একজন হিন্দি ও ইংরেজি লেখিকা, আর অপরজন একজন অ্যাথলেট।

অনামিকা দাস (লেখিকা):

এই অনামিকা দাস একজন বিশিষ্ট হিন্দি লেখিকা এবং ইংরেজি ভাষায় একজন সমালোচক। ১৯৬১ সালের ১৭ আগস্ট বিহারের মুজফ্ফরপুরে তার জন্ম। তিনি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের সত্যবতী কলেজের ইংরেজি বিভাগের পাঠক। তার কয়েকটি উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো ‘দাস দ্বারে কা পীঞ্জারা’, ‘টিনকা তিনকে পাস’ এবং ‘বিলু শেক্সপিয়র - পোস্ট বাস্তব’। ‘গালাত পাতে কি চিঠি’ তার উল্লেখযোগ্য কবিতার সংকলন। তিনি বিহার, মুজফ্ফরপুর, লখনউ এবং দিল্লির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। তার পিএইচডি গবেষণার বিষয় ছিল ‘মধ্যযুগে ডোনের সমালোচনা’ এবং ‘যুদ্ধোত্তর আমেরিকান মহিলা কবিদের প্রেম ও মৃত্যুর চিকিৎসা’। তিনি বিভিন্ন সম্মাননা ও পুরস্কার অর্জন করেছেন, যার মধ্যে কেদার সম্মান (২০০০), সাহিত্যসেতু সম্মান (২০১৪), পরম্পরা সম্মান (২০০১), গিরিজা মাথুর সম্মান (১৯৯৮), সাহিত্যকর সম্মান (১৯৯৮) এবং কবিতার জন্য ভারত ভূষণ পুরস্কার (১৯৯৬) উল্লেখযোগ্য।

অনামিকা দাস (অ্যাথলেট):

এই অনামিকা দাস একজন অ্যাথলেট, যিনি উত্তরপ্রদেশের মীরুটের বাসিন্দা। তিনি পাতিয়ালায় অনুষ্ঠিত ইন্ডিয়ান গ্রাঁপ্রি অ্যাথলেটিক্সে সোনা জিতেছেন। তার বাবা বীরেশ্বর দাস সেনাবাহিনীতে কর্মরত। তিনি ইউক্রেনীয় কোচের কাছে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।

অতিরিক্ত তথ্য পাওয়া গেলে এই লেখাটি আপডেট করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • লেখিকা অনামিকা দাসের জন্ম ১৯৬১ সালে বিহারের মুজফ্ফরপুরে
  • তিনি হিন্দি ও ইংরেজি ভাষায় লেখালেখি করেন
  • তিনি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের সত্যবতী কলেজের পাঠক
  • অ্যাথলেট অনামিকা দাস উত্তরপ্রদেশের মীরুটের বাসিন্দা
  • পাতিয়ালায় ইন্ডিয়ান গ্রাঁপ্রি অ্যাথলেটিক্সে সোনা জিতেছেন

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।