ভারতের খাদ্য সংকটে আমেরিকার গ্রন্থাগারের সম্পদ বৃদ্ধি

প্রথম প্রকাশ: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭:১৩ পিএমআপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭:৫৫ পিএম
সংবাদ সংকলন ও তথ্য বিশ্লেষণ: নিউজক্যাট বিডি
প্রতিবেদনকারী গণমাধ্যম:
জাগোনিউজ২৪.কম logoজাগোনিউজ২৪.কম
বাংলা ট্রিবিউন logoবাংলা ট্রিবিউন
সংক্ষিপ্তসার:

জাগোনিউজ২৪.কম এবং বাংলা ট্রিবিউন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৫০ ও ৬০-এর দশকে ভারতের খাদ্য সংকটের সময় ‘ফুড ফর পিস’ কর্মসূচির মাধ্যমে মার্কিন গ্রন্থাগারে, বিশেষ করে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে, দক্ষিণ এশীয় সাহিত্যের বৃহৎ সংগ্রহ জমেছে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে ভারত স্থানীয় মুদ্রায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে শস্য কিনতে পারতো এবং মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দক্ষিণ এশীয় অধ্যয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। তবে ভারতের অনেক গ্রন্থাগারে সংরক্ষণের অভাবে বই হারিয়ে গেলেও মার্কিন গ্রন্থাগারগুলোতে সেগুলি সুরক্ষিত আছে। অনন্যা বাজপেয়ী ও মায়া ডড-এর মত গবেষকরা এ ব্যাপারে উল্লেখযোগ্য মন্তব্য করেছেন।

মূল তথ্যাবলী:

  • ১৯৫০ ও ৬০-এর দশকে ভারতের খাদ্য সংকটের সময় ‘ফুড ফর পিস’ কর্মসূচির আওতায় মার্কিন গ্রন্থাগারে দক্ষিণ এশীয় সাহিত্যের বিশাল সংগ্রহ জমেছে।
  • শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজেনস্টাইন গ্রন্থাগারে ৮ লাখেরও বেশি দক্ষিণ এশীয় বই রয়েছে।
  • ‘পিএল-৪৮০’ কর্মসূচির মাধ্যমে ভারত স্থানীয় মুদ্রায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে শস্য কিনতে পারতো।
  • এই কর্মসূচির ফলে অনেক মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয় দক্ষিণ এশীয় অধ্যয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
  • ভারতের অনেক গ্রন্থাগারে সংরক্ষণের অভাবে বই হারিয়ে গেলেও মার্কিন গ্রন্থাগারে সেগুলি সুরক্ষিত আছে।

টেবিল: পিএল-৪৮০ কর্মসূচি ও শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশীয় বই সংগ্রহের তুলনা

বই ও সাময়িকীর সংখ্যা (লাখ)সংগ্রহের স্থানসংগ্রহের সময়কালউল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য
পিএল-৪৮০ কর্মসূচির মাধ্যমে সংগৃহীত৭.৫মার্কিন গ্রন্থাগার (শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়সহ)১৯৫৪-১৯৬৬ফুড ফর পিস কর্মসূচির আওতায়
শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান সংগ্রহশিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়১৯৫৪-বর্তমানদক্ষিণ এশীয় গবেষণার জন্য মূল্যবান সম্পদ